BD Sports Lover

অসাধারণ যা মন ছুয়ে যায় ।

No Caption 😅😅

যদিও বাংলাদেশ হারছে তোবুও ভালো লাগছে। কারন চমক দেখিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ ফিনিশার জাকের আলী ৩৪ বলে ৬৮ রান ও সাইলেন্ট কিলার মাহমুদুল্লাহ .... তোমাদের প্রতি অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো ।

গ্রামীণ সড়ক......।
সবাই একটু সাপোর্ট করবেন ।

ভিরের মধ্যে দাঁড়ানো স‌হজ
কিন্তু
এক দাঁড়াতে সাহস লাগে 👆👆

বর্ষায় বিকেল

সাপে কাটলে করনীয় কি ?
বর্জনীয় কি ??

আমরা যদি একে অন্যকে ফলো করি তাহলে 20 k হওয়া কোন ব্যাপার না।
এতে সকলের উপকার।
✅Follow For Follow Me ✅
ফ্রি আছি,,,

সপ্তম আশ্চর্য

** বলতে পারা !!
** দেখতে পাওয়া !!
** ঘুরতে পাওয়া !!
** সহানুভূতি !!
** শুনতে পারা !!
** স্বাদ গ্রহণ করা !!
** ভালোবাসা !!

আমাদের জীবনটা বড়‌ই আজব তাই না..
আমাদের জীবনের খুশিটা কোথায় জানেন ?
দিন শেষে !
দেখবেন আমরা সারাদিন অনেক কিছুই করি ভালো কিংবা খারাপ কাজ করে থাকি,
দিনে আমরা আনেক হ্যাপি থকি কিন্তু দিন শেষে যখন আপনি বিছানায় যাবেন , তখন যদি আপনি খুশি থাকেন তাহলে জীবনটা খুশি।
কারণ দিন শেষে আমরা একা কেউই আমার না , আর যারা আছে তারা শুধু নামেই আছে ।
আপনি যে সারাদিন টাকার পিছনে ছুটে চলেছেন , আপনার টাকা আছে কিন্তু হ্যাপিনেস নাই , আপনার জীবনে কিচ্ছু নাই ।
আপনি যদি আপনাকে নিয়ে খুশি থাকতে পারেন তাহলে সারা দুনিয়া খুশি থাকবে, তাই আপনি আপনাকে নিয়ে খুশি থাকার চেষ্টা করুন ,,,, মানুষ কে দেখানোর জন্য আপনি যে খুশি আছেন এটা আপনার ক্ষতি।
আবার অনেক‌ই অনেক কথা বলবে ,,, বলতে দেন ওরা শুধু বলতেই পারবে কিছু করতে পারবে না ,, ওদের কাজ মানুষ কে নিয়ে কথা বলা ।
তাই বলব আপনি আপনার নিজেক খুশি রাখার চেষ্টা করুন দেখবেন পুরো দুনিয়া খুশি থাকবে ,,, আপনি আপনার নিজেকে সময় দিন , নিজেকে চিনুন ,,, দেখবেন আপনি অনেক হ্যাপি থাকবেন !!!

গল্পঃ হ্যাপিনেস,,,।

এক রাজ্যে এক রাজা ছিল,তো রাজা একদিন রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল,যাওয়ার পথে এক লোক কে দেখতে পেল,তো তিনি দেখলেন যে ঐ লোকটি অনেক হ্যাপি এবং তিনি মনের সুখে গান গাচ্ছে,,,।
তারপর রাজা রাজ্যে ফিরে তার উপদেষ্টাকে জিজ্ঞাসা করল,যে আমার রাজ্যে সবকিছুই আছে কোনো কিছুর অভাব নেই, কিন্তু আমি এতো অসুখী কেন ?
তো রাজার উপদেষ্টা বললো রাজা মশাই আপনি 99 ক্লাবের সদস্য !
রাজা বললো এটা আবার কি ? তো উপদেষ্টা বললো আমাকে ৭ দিন সময় দিন , রাজা ৭ দিন সময় দিলেন ।
তারপর এই উপদেষ্টা ঐ লোকের বাড়ীর সামনে ৯৯ টি স্বর্ণমূদ্রা রেখে আসলো ! ঐ লোক তো স্বর্ণমূদ্রা পেয়ে খুশি আবার খুশিও না ! লোকটি ভাবতে লাগলো কি ব্যাপার এইখানে তো ৯৯ টি স্বর্ণমূদ্রা ,, থাকলে ১০০ টা থাকার কথা কিন্তু ৯৯ টা কেন ?
তো তিনি ১০০ টি স্বর্ণমূদ্রা করার জন্যে ওঠেপরে লাগলো, তারপর থেকে তিনি আর তার পরিবার কে সময় দেয় না, তিনি শুধু কাজ করে,,।
তারপর রাজা আবার একদিন ঐ পথ যাচ্ছিল তখন ঐ লোকটিকে দেখতে পেল ! কিন্তু লোকটি হ্যাপি ছিল না,, কেমন যেন অসুখী,,!
তারপর রাজা রাজ্যে এসে তার উপদেষ্টাকে বললো তুমি কি করেছ ঐ লোকের সঙ্গে ? উপদেষ্টা উত্তর দিল আমি ঐ ব্যক্তিকে আপনার ক্লাবের অর্থাৎ 99 ক্লাবের ভর্তি করে দিয়েছি !
উপদেষ্টা বললো ঐ লোকের জীবনে 99 টি স্বর্ণমূদ্রা আছে, কিন্তু একটা স্বর্ণমূদ্রার জন্য এতো অসুখী ! কিন্তু আবার ঐ লোক জানতো সে একটা স্বর্ণমূদ্রা পাবে না ,আর পেলেও পেতে পারে জীবনের শেষ অংশে যখন আর কিছু করার শক্তি থাকবে না !
তো উপদেষ্টা রাজা কে বললেন আপনার জীবনে সব আছে কিন্তু আপনি আরো চান , আপনি জানেন আপনি ঐ জিনিসটা পাবেন না তারপরও ঐ জিনিসটার পিছনে ছুটছেন,,,তাই আপনি এতো অসুখী ,,তাই আপনার মধ্যে হ্যাপিনেস জিনিসটি নাই,, এইটাই বাস্তব ।

ভাই আমরা যেটা পেয়েছি সেটা নিয়ে হ্যাপি থাকার চেষ্টা করি,,,,। আল্লাহ আমাদের কে কবূল করুন , আমিন ।

জীবনটা আসলে কী ?
বা এর কাজ কী ?
আর আপনি কী করতে চান ?
** আপনি যদি জীবনটাকে বুঝতে চান তাহলে আপনাকে ৩ টি জায়গায় যেতে হবে....
১ । হাসপাতালে...
২ । কারাগারে...
৩ । কবরস্থানে...
** যখন আপনি হাসপাতালে যাবেন তখন আপনি বুঝতে পারবেন সুস্থতা ছাড়া আর কিছুই সুন্দর নয়,, কারণ আমরা যখন অসুস্থ থাকি তখন বুঝতে পারি সুস্থতা আল্লাহর কত বড় নেয়ামত....।
** কারাগারে গেলে আপনি দেখতে পাবেন যে স্বাধীনতা কী জিনিস,, আর এটার কাজ কি এইটা ছাড়া জীবন অচল....।
** কবরস্থানে গেলে আপনি বুঝতে পারবেন জীবনটা কী আর এটার কাজটাই বা কী,, আপনি কিসের জন্য এসেছেন এই পৃথিবীতে এবং কী করতে এসেছেন এই পৃথিবীতে,,,, একটু খানি ভাবুন না আপনি কে ? এবং জীবনে কী করতে চান ? নিজেকে একবার প্রশ্ন করুন আপনি কে এবং জীবনে কী করতে চান ? দেখবেন আপনার প্রশ্নের উত্তর আপনি নিজেই পেয়ে জাবেন....।

আজ আপনি সময় কে সময় দিন ,,, দেখবেন সময়‌ও আপনাকে একদিন সময় দিবে.... এটাই বাস্তব....!!!

** অনেক কষ্ট পাচ্ছেন ?
বুঝতে পারছে না কী করবেন ?
ভাবছেন মরে গেলে ভালো হয় ?
আরে মরে তো তাদের যাওয়া উচিৎ যারা আপনাকে এই দিনটা দেখাচ্ছে !
আত্মহত্যা কথা না ভেবে,একটু এটা ভাবুন না ,যে নিজের একটা পরিচয় বানাই !
জানি এই পথ সহজ নয় কিন্তু অসম্ভব তো নয় ।
মনের জোর আর প্রবল ইচ্ছা শক্তির প্রয়োজন , তারপর দেখবেন একটা রাস্তা বন্ধ হবে তো আর একটা খুলে যাবে,,,‌।‌ নিজের মন কে এমন ভাবে তৈরি করুন যাতে কারোর ঠুংক আঘাতে ভেঙ্গে পুনরায় মন কে শক্ত করতে পারেন,,,।
আরে এই পৃথিবীতে কেউ কাউকে ছাড় দিয়ে চলেনা ,,যে যার মত চলে ।
হুম এটা ঠিক যে আমরা মানুষ , মানুষের জন্য ,তার মানে এই নয় আপনাকে ছাড় দিয়ে চলবে,,।
আপনি যেটার পাওনা আপনাকেই অর্জন করে নিতে হবে,,,। আর যেটা বর্জনিয় সেটা আপনাকেই বর্জন করতে হবে ,,অত‌এব এখনো সময় আছে নিজেকে নিয়ে একটু ভাবুন আপনি কে ? আর জীবনে কি করতে চান ?

আজ ভাবতে কিংবা দেখে অবাক লাগে আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা,,,,কারণ আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা পুরাই উল্টা পদ্ধতি,,,কারণ এ দেশের ছেলেদের কে বিদ্যা গেলানো হয়ে থাকে,,সে পারুক আর নায় পারুক,, আর এর ফলে একটা সমস্যা দেখা দেয়,,,। দেখা যায় সে ছেলেটা স্কুল কলেজ ছেড়ে কাজে লেগে যায়,,,।
একটা ব্যাস্তব উদাহরণ দেই তাহলে আরো ভালো করে বুঝতে পারবেন,,,যে আমি কি বলতে চাচ্ছি,,।
আমাদের সমাজে কিছু কিছু মায়েরা আছে যারা বাচ্চাদের কে গাভীর দুধ পান করায়,,,,বাচ্চা পেটে ক্ষুধা না থাকলেও জোর করে খাওয়ায়,,,আর বাচ্চাটি যখন খাবার ক্ষেতে না চায়,,তখন সেই মা-বলে আমার মাথা খাঁ ,,আরো বলে তুই যদি খাবার না খাঁস তাহলে আমার মরা মুখ দেখবি,,এবার আপনারাই বলেন বাচ্চাটি কি করবে,,আপনাদের উত্তরটা আবশ্যই হবে,,যে বাচ্চাটি বিপদে পরে খাবারটা খাবে,,,। ঠিক ততরুপ আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা,,বাচ্চাটির মতো ,,। অর্থাৎ যদি কোনো শিক্ষার্থী না পারে কিংবা কম পারে তাহলে কিছু জ্ঞানহীন শিক্ষক রয়েছে যারা বুঝিয়ে দেয়ার বদলে তাদের কে মারধর করে,,,ঠিক জ্ঞানহীন মায়ের মতো,,,,। অতএব জ্ঞানহীন শিক্ষকদের বলছি আপনি হয়তোবা উপরে শিক্ষক হতে পারেন কিন্তু ভিতরে আপনি শিক্ষক না,,,,,সাবধান হন তানাহলে ছাত্রদের হাতে মার ক্ষেতে হবে,,,,।
এটা শুধু স্কুলে কলেজর শিক্ষকদের জন্য নহে সারা বাংলাদেশের পন্ডিতদের কে বলছি,,,,সাবধান হন সময় আছে,,,,।
আজ এ পর্যন্ত,,।।।।।